Visa Interview Experience (F1/B1)

ইন্টারভিউ সংক্রান্ত কিছু স্বাভাবিক ভীতি বা জিজ্ঞাসা আমাদের থাকেই, বিশেষ করে যারা প্রথমবার যাচ্ছি, কিংবা আগে কখনো এম্বাসি ফেস করা হয়নাই। তাই ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্সগুলো ডকুমেন্ট করে রাখতে পারলে প্রসেসটা অনেকটাই সহজ হয়ে যায় বাকিদের জন্য। নেক্সটপ গ্রুপে স্টুডেন্ট ভিসা অর্থাৎ F1 ভিসার প্রচুর ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্স পাওয়া যায়। কিন্তু সেই তুলনায় স্টুডেন্ট অবস্থায় B1/B2 ভিসার এক্সপেরিয়েন্স তেমন একটা পাওয়া যায় না বললেই চলে, যদিও বিভিন্ন রিসার্চ কনফারেন্স বা কম্পিটিশনে অংশ নিতে বিগত বছরগুলোয় বুয়েট থেকে অনেকেই যাচ্ছে টুরিস্ট ভিসায়- সামনে আরো যাবে। তাই এই পোস্টে দুই টাইপের ভিসা এক্সপেরিয়েন্স নোট করার ট্রাই করছি, যাতে একটা ক্লিয়ার ধারণা পাওয়া যায় যে এম্বাসি আসলে দেখতে চায় টা কী। টাইমলাইন অনুসারে প্রথমে টুরিস্ট, এরপরে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে লেখছি।

B1/B2 এক্সপেরিয়েন্সঃ অক্টোবর ২০২২

আমি আমার ফিল্ডের একটা রিসার্চ কনফারেন্সে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে ৩-১ শেষে টার্ম ব্রেকে এম্বাসি ফেস করি, উদ্দেশ্য টুরিস্ট ভিসা নামে পরিচিত B1/B2 স্ট্যাটাস নেওয়া। B1 মূলত বিজনেস পারপাজে ভিজিট, আর B2 হচ্ছে রেগুলার মেডিকেল বা টুরিস্ট ভিসা- একসাথে মিলিয়ে B1/B2। এই ভিসার ইমারজেন্সি রিকোয়েস্ট ওরা সাধারণত এপ্রুভ করতে চায়না, যদিনা মেডিকেল কিংবা ব্যবসায়িক আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি দেখানো যায়। ব্যবসায়িক আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি দেখানোর একটা বুদ্ধি হচ্ছে, যদি আপনার ভিজিট কেউ ফান্ড করে (হতে পারে ট্রাভেল ফান্ড, হোটেল/লজিং/ফুড ফান্ড, পেপার প্রেজেন্টের জন্য মনেটারি গ্রান্ট ইত্যাদি)। ফান্ড দেখালে, ৫ বছর মাল্টিপল এন্ট্রি দিয়ে দেয়। তাই দুঃখের বিষয়, এখানেও ফান্ড ম্যানেজের প্রসঙ্গ চলে আসবে। ফান্ড ম্যানেজ করা ছাড়াও বিভিন্ন নামজাদা গ্রুপ/টিম কম্পিটিশনে বুয়েটকে রিপ্রেজেন্ট করতে আপনি যেতে চাইতে পারেন, সেক্ষেত্রে গ্রুপ ধরে একসাথে অনেকের হয়তো সেলফ ফান্ডে ভিসা এপ্রুভ করে দেয় (কিন্তু ভ্যালিডিটি ছয় মাস, সিঙ্গেল এন্ট্রি দিতে পারে)। একা যেতে চাইলে তাই যেই প্রোগ্রামে যাচ্ছেন সেটার থেকে ফান্ড আদায় করাটাই মূল ফোকাস হওয়া উচিত।

প্রোগ্রাম শুরুর ডেটঃ ১১ নভেম্বর ২০২২
প্রাথমিক ইন্টারভিউ ডেটঃ ১০ জানুয়ারি ২০২৪ :)

ইমার্জেন্সি এপ্লাইয়ের পরে ডেটঃ ৩০ অক্টোবর ২০২২ সকাল ১১:১৫ (DS-160 সাবমিশন ২২ অক্টোবর, সাতদিনের মত একটা গ্যাপ থাকতে হয়)

ইমার্জেন্সি রিকোয়েস্ট ডকুমেন্টসঃ ১/ DS-160 কনফার্মেশন, ২/ কনফারেন্স রেজিস্ট্রেশন কনফার্মেশন/ রেগুলার ইনভাইটেশন লেটার, ৩/ স্পেশাল রিকোয়েস্ট ইনভাইটেশন লেটার (এটায় আলাদা করে দুয়েক লাইন মেনশন করা ছিল যে অলরেডি এয়ার টিকেট আর হোটেল বুক করা হয়ে গেছে, এখন ভিসা না দিলে তো স্পন্সরের আর্থিক ক্ষতি, সেম কথাই রিফ্রেজ করে মেনশন করি আমি ইমার্জেন্সি লেটার বক্সটায়, সাথে ক্যারিয়ারের ক্ষতির কথাও বলি :v), ৪/ হোটেল বুকিং কনফার্মেশন, ৫/ এয়ার টিকেট কনফার্মেশন

ইন্টারভিউ এর দিন চেকঃ মূল গেটের কাছে পাসপোর্টে স্টিকার লাগাবে একটা। এরপর গেট দিয়ে ঢুকেই শুরুতে ছিল সিকিউরিটি চেক। কোনো প্রকার ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস এলাউড না। অযথা একটা স্যুট পরে গেলে বাড়তি ঝামেলা, সেটা খুলে চেক করে আবার পড়া লাগে। ইন করা বা না করা ফর্মাল শার্ট, সাথে প্যান্ট মোর দ্যান এনাফ। সিকিউরিটি চেক পার করার পরে একটা ডেস্ক টাইপের ছিল, সেখানে সবার বারকোড ম্যাচ করে দেখতেসিল + পাসপোর্ট আর ভিসার ছবি চেক করে দেখতেসিল। ওটা হয়ে গেলে লাইন ধরে দাঁড়ায়ে বা বসে বসে সামনে মুভ করে আসল কাউন্টার পর্যন্ত যাওয়া। কাউন্টারের কাছে গেলে প্রথমে বায়োমেট্রিক দশ আঙ্গুলের, এরপরে নতুন আরেকটা লাইনে বসে বসে র‍্যান্ডমলি কোনো একটা কাউন্টারে ডাক পাওয়া।

ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্সঃ

আট নম্বর কাউন্টার, ক্লিন শেভড মধ্যবয়সী হোয়াইট ভদ্রলোক। আমার ঠিক আগে আগে দুইজনের কথা মনে আছে। একজন ছোট বাচ্চাসহ ফুল ফ্যামিলি ভ্যাকেশন কাটাতে যাবে। তাকে কী চাকরি করে, কত টাকা কামায়, কয় দেশে ঘুরছে ইত্যাদি অনেক প্রশ্ন করে ইংরেজিতে। তাদের ট্রাভেল হিস্ট্রি আবার বেশ ভালই। বউকেও জিজ্ঞাসা করে ভেরিফাই করে স্বামী ঠিক বলতেসে কিনা ইত্যাদি। অনেক প্রশ্ন করে-টরে অবশেষে দেয় টুরিস্ট ভিসা। আরেকজন ছিল বিজনেসম্যান, তাকে ইংরেজিতে জিজ্ঞেস করা হয় আপনি কী করতে যাচ্ছেন, সে তার আর্জেন্সি ঠিকমত বলে বুঝাইতে পারতেসিল না যে তার বিজনেস ডিল মিটিং এটেন্ড করতে হবে পার্টনারের সাথে, তা না হলে আর্থিক ক্ষতি হবে। কিছুক্ষণ আমতা আমতা করায় দ্রুতই রিজেক্ট পেয়ে যায়।

Visa Officer (VO): [Asking for the passport] Why do you want to travel to the US?
Me: I wish to attend an academic scientific conference (told the title) related to my field of study.
Visa Officer: What is the topic again? Do you have any registration or confirmation?
Me: [Passing the invitation letters stapled with hotel + air reservation] Here it is. The topic specifically is called High-Performance Computing.
VO: [Taking a look at the documents] Who is funding your trip?
Me: I have been awarded a generous travel grant by the organizers. The IEEE Computer Society and ACM SIGHPC jointly sponsor the cost of my trip.
VO: [Typing something] What do you do now, by the way?
Me: I am a current undergraduate student of Computer Science at BUET, studying in my 3rd year. [I had my student ID and a LoR ready to show as proof, but he didn’t ask for so]
VO: So, your graduation year…
Me: Hopefully by early 2024.
VO: Sounds great! Congratulations, I am approving your visa…
Me: Thank you! I am sort of in a hurry as my departure date is so close…
VO: You can expect to get your passport back within a couple of days, don’t worry.
Me: Sure, thanks again!

পাসপোর্ট রেডি নোটিফিকেশনঃ ৩১ অক্টোবর ২০২২, ভিএফএস গ্লোবাল, পাসপোর্ট বা এনআইডির ফটোকপি দেখাতে হয়

টেক-এওয়েঃ মূলত দুইটা জিনিস ওরা চেক করে দেখতে চায়। ইউএসএ যাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত টাকা আছে কিনা, থাকলে সেটা কে ফান্ড করতেসে, ফান্ডিং সোর্স কতটুকু লেজিট ইত্যাদি। আর দ্বিতীয়ত, যে যাচ্ছে সে কি ওখানে গিয়ে থেকে যেতে পারে কিনা, অর্থাৎ দেশে ফিরে আসার মত পর্যাপ্ত টাই/বন্ডিং/কারণ আছে কিনা। বুঝতেই পারছেন, ফান্ড থাকলে প্রথমটা সহজ, না থাকলে পর্যাপ্ত টাকাওয়ালা ব্যাংক স্টেটমেন্ট রেডি রাখতে হবে, এটা মাস্ট। কারেন্ট স্টুডেন্ট হলে দ্বিতীয় চেকবক্সটাও পার করা সহজ, কারণ আপনাকে দেশে ফেরত আসতেই হবে (এজন্যই সম্ভবত গ্র্যাজুয়েশন ইয়ার জিজ্ঞেস করে ওরা)। চাকরি বাকরি থাকলে সেটাও কাজে দিবে। লেখাপড়া শেষ হয়ে গেলে, বা চাকরি বাকরি না থাকলে এই পয়েন্টটা কঠিন হয়ে যাবে বলে আমার ধারণা। সত্যি বলতে ওরা আসলে চেক করে মোটাদাগে এই দুইটা জিনিসই। সোশ্যাল মিডিয়ার হ্যান্ডেল নিয়ে, ব্যবহৃত সব মোবাইল নাম্বার নিয়ে অত চিন্তাভাবনা করার কিছু নাই। তবে বিদেশে নিকট আত্মীয়-স্বজন থাকলে, এবং আপনি সেটা গোপন করলে হিতে-বিপরীত হতে পারে। তাই উচিত হবে কোনো তথ্য গোপন না করা, এবং একইসাথে প্রকাশ করা তথ্য নিয়ে প্যানিক না করা। বাকিটা তো আর আমাদের হাতে নাই। আর ফাইনালি, আপনি যদি জাস্ট ট্রাভেলারই হোন, আপনার ভাল ট্রাভেল হিস্ট্রি এবং দুর্দান্ত ইনকাম থাকা লাগবে। আর যে কারো জন্যই প্রযোজ্য, যত ইমার্জেন্সিই হোক না কেন, ঠিকমত ইংরেজিতে কনভারসেশন চালায় যাইতে পারা লাগবে :)

F1 এক্সপেরিয়েন্সঃ এপ্রিল ২০২৪

এবার টার্গেট হায়ার স্টাডিজের জন্য F1 ভিসা নেওয়া। দুয়েক বছর আগেও যেকোনো এক ক্যাটাগরির ভ্যালিড ভিসা থাকলে, ইন্টারভিউ ওয়েভার বা মাফ পাওয়ার একটা অপশন ছিল, যেটা এখন আর নেই। অর্থাৎ সেম টাইপের ভিসা রিনিউ করার কেসটা ছাড়া আপনাকে আবার সেই ইন্টারভিউতে দাঁড়াতেই হবে, ভিসা ফি তো দিতেই হবে আবার। এবার সাথে যোগ হবে সেভিস ফি। সব মিলায়ে বড় একটা খরচ (১৮৫+৩৫০ ডলার)। স্টুডেন্ট ভিসার মূল ডকুমেন্ট হচ্ছে I-20, অর্থাৎ আবারো ফান্ডিং। ফুল ফান্ডেড হলে তাই ধরে নেওয়া যায় কোনো টেনশন নাই, ডেফিসিট থাকলে পর্যাপ্ত ব্যাংক স্টেটমেন্ট + ফান্ডের সোর্স নিয়ে বিস্তারিত রেডি রাখা জরুরি।

প্রোগ্রাম শুরুর ডেটঃ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রাথমিক ইন্টারভিউ ডেটঃ ১৬ অক্টোবর ২০২৫

ইমার্জেন্সি এপ্লাইয়ের পরে ডেটঃ ৭ মে -> রিশিডিওল করে ২৭ এপ্রিল ২০২৫ সকাল ৯টা (DS-160 সাবমিশন+সেভিস ফি ১০ এপ্রিল)। ২০ এপ্রিলেরও স্লট ছিল, কিন্তু বুয়েট থেকে অরিজিনাল সার্টিফিকেট তুলে নিয়ে যেতে চাওয়ার কারণে এগিয়ে আনা হয়নাই ডেট। অথচ সার্টিফিকেট আল্টিমেটলি দেখতেই চায়না, শুধু I-20 তে চোখ বুলায় :)

ইমার্জেন্সি রিকোয়েস্ট ডকুমেন্টসঃ ১/ I-20 কপি (পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড যেন না হয়), ২/ DS-160 কনফার্মেশন, ৩/ এডমিশন অফার লেটার, ৪/ ফান্ডিং বা ফেলোশিপ লেটার, ৫/ সেভিস পেমেন্ট কনফার্মেশন [এবার লেটারবক্সে মেনশন করি, ফান্ডিং এর কথা, হাউজিং এর কথা, ক্যারিয়ারের ক্ষতির কথা :v]

ইন্টারভিউ এর দিন চেকঃ গেট দিয়ে ঢুকেই শুরুতেই আগের মত পাসপোর্টে স্টিকার আর সিকিউরিটি চেক। কিন্তু এবার সিকিউরিটি চেক পার করার পরের ডেস্ক ছিল সম্পূর্ণ খালি, তাই বারকোড ম্যাচিং বা ভিসা ফটো কেউ দেখতে চায়নাই কোনো স্টেপেই। এরপরে যথারীতি বায়োমেট্রিক, আর র‍্যান্ডমলি কাউন্টারে ডাক পড়া।

ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্সঃ

বারো নম্বর কাউন্টার, টাকমত লম্বা দাঁড়ি হোয়াইট ভদ্রলোক। উনি বাংলা বুঝতে আর বলতে পারে, যদি দরকার পড়ে। আমার সামনের তিনজন ছিল রাফসান দা ছোটভাই :p, ভারমন্টের বেনিংটন কলেজে পড়া এক মেয়ের বাকি ফ্যামিলি (মেয়ের বাবা-মা আধো-বাংলাতেই কথা বলসে), এরপর এক মধ্যবয়স্ক চাকুরিজীবি যে স্টাডি লিভ নিয়ে পড়তে যাচ্ছে।

রাফসান, আর মেয়েটার ফ্যামিলি স্মুদলি ভিসা পায়। আমার ঠিক সামনেরজন রিজেক্ট খায়। মূল কারণ আমার মনে হয়েছে, সে তাকে করা প্রশ্নের উত্তর ঠিকভাবে দিতে পারতেসিল না, দুইবার জিজ্ঞেস করার পরেও। তাকে ইংরেজিতে জিজ্ঞেস করা হয়, আপনার ফান্ডিং কে করতেসে? সম্ভবত তার ফান্ড ছিল অর্ধেক অফিসের গ্রান্ট, অর্ধেক নিজের সেভিংস। সে সেটা না বলে মুখস্ত করে আসা কয়েকটা ভাঙ্গা ভাঙ্গা সেন্টেন্স রিপিট করতেসিল (আমার ঢাকায় বাড়ি আছে, ওখান থেকে ভাড়া আসে মাসে এত টাকা, এই ডিগ্রি পাইলে ক্যারিয়ারে প্রমোশন হবে, ইত্যাদি)। হয়তো সে চাইলে প্রশ্ন ঠিকমত বুঝে বাংলায় বলার একটা ট্রাই করতে পারত, কে জানে এই কেসে লাভ হতো কিনা।

আমার আশেপাশে টেক্সাস আর্লিংটনের দুয়েকজনকে দেখি সেলফ ফান্ডেই ভিসা পেয়ে যায়, কিন্তু তারা সম্ভবত ছিল আন্ডারগ্র্যাড, এবং কথাবার্তায় বেশ স্মার্ট।

Visa Officer (VO): [Asking for the passport and I-20 both] Where are you going?
Me: I am going to [told the varsity name].
VO: [Looking at the passport] How did you manage the funds?
Me: I applied centrally. Then I had to go through two rounds of interviews, and then my professor offered me the funding confirmation.
VO: [Typing something, awkward silence]
Me: The funding would be in the form of TAship for the first year, and RAship for the subsequent ones.
VO: [Now looking at the I-20 study major segment] So, what would be your research focus?
Me: I will be working in the intersection of Software Engineering and Artificial Intelligence.
VO: [Nodded positively hearing the AI part :3] Congratulations, I am approving your visa. You may collect it within around two weeks.
Me: Thank you! Would you require the old passport too?
VO: Oh nope, not required.
Me: Thanks again!

পাসপোর্ট রেডি নোটিফিকেশনঃ ২৯ এপ্রিল ২০২৫, আবারো ভিএফএস গ্লোবাল

টেক-এওয়েঃ গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্টদের জন্যও ফান্ডিংটাই মেইন। সেলফ ফান্ড হলে আগের মতই টাকাপয়সা দেখাও + কনফিডেন্টলি সব উত্তর দাও। আপনি যদি বর্তমানে কোনো চাকরিতে থাকেন, জিজ্ঞেস করলে বা সেটার কথা মেনশন করলে কান্ট্রি টাই দেখানোটাও সহজ হয়ে যাবে, কারণ চাকরিতে ফেরত আসার বা প্রমোশন পাওয়ার একটা ব্যাপার আছে। এনওসি বা জয়েনিং লেটার দেখতে চায়না, কিন্তু সাথে রাখতেই পারেন। সোশ্যাল মিডিয়ার হ্যান্ডেল, পূর্বের মোবাইল নাম্বার, বিদেশে নিকট আত্মীয়-স্বজনের কেস সব আগের মতই। সজ্ঞানে যা যা মাথায় আছে, সব মেনশন করব। আর আবারো, টু দা পয়েন্টে ইংরেজিতে কথা বলতে পারতে হবে, এইটা মনে হয় খুব বড় চাহিদা না :)