দুয়েকদিনের মধ্যেই সম্ভবত বিশ ব্যাচের মানুষজনের থিসিস চয়েস করে নিতে হবে। অনেকেই নক দিচ্ছো আলাদা ভাবে, তাই জেনারেল কিছু গাইডলাইন একসাথে পয়েন্ট ডাউন করে রাখা- হয়তো কারো কারো হেল্প হবে। এগুলো ইউনিভার্সাল কোনো গাইডলাইন না, অর্থাৎ সবাই যে সব পয়েন্টের সাথে এগ্রি করবে এমনটা ধরে নেওয়া ঠিক হবেনা। তবে বেশিরভাগ আইডিয়াই গত দুই তিন বছর ধরে দেখে আসা কিংবা এক্সপেরিয়েন্স করে আসা ইভেন্টের বেসিসে লেখা- তাই একটা ভালো স্টার্টিং পয়েন্ট হতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
মোটামুটি তিনটা মেজর ডিসিশন এই সময়টায় নিতে হয়। কোন ডোমেইন বা টপিকে কাজ করব, কোন স্যার বা ম্যাডামের সাথে কাজ করব, আর কোন থিসিসমেটের সাথে কাজ করব (নাকি একাই করব)। তো তিনটা পয়েন্ট একসাথে মনমত ব্যাটে বলে মিলানো খুবই কঠিন, বিশেষ করে যেহেতু চয়েসটা দিতে হয় মেরিট পজিশনের উপর ভিত্তি করে (আনফরচুনেটলি?)। তাই একটা ট্রেড অফে আসতে হয় কোন পয়েন্টটাকে প্রেফার করতে হবে সেটা নিয়ে। এই ব্যাপারে একেকজনের প্রেফারেন্স একেক রকম হতে পারে। আমি কিছু পয়েন্ট অফ ভিউ দেখানোর চেষ্টা করি, যাতে ডিসিশন নেওয়াটা সহজ হয় যার যার নিজেদের সিচুয়েশন বিবেচনা করে।
১/ থিসিসের সবচেয়ে ট্রিকি পার্ট যেটা আমার মনে হয় সেটার পিছনে দায়ী হায়ার স্টাডিজের ফান্ডিং গেমটা। মাস্টার্স বা পিএচডির এপ্লিকেশনের সময় ভবিষ্যতে আমি কী করতে চাই সেটার মোটামুটি ক্লিয়ার একটা আইডিয়া দিতে হয় প্রফেসর বা ভার্সিটিকে পটানোর জন্য, এবং যেহেতু তারা তোমাকে ফান্ডসহ অফার করবে, তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা এমন মানুষকেই রিক্রুট করতে চাইবে যার ঐ টপিকটা নিয়ে এক্সপেরিয়েন্স বা আগ্রহ আছে। আগ্রহ একটা অস্পষ্ট টার্ম, কিন্তু এক্সপেরিয়েন্স মেজার করা খুব সহজ- থিসিস প্রজেক্ট বা সেইটা থেকে বের হওয়া পেপার! এজন্য কথাটাকে ঘুরিয়ে এভাবেও বলা যায়, থিসিসের টপিকটায় স্টিক করলেই হয়তো সবচে এডভান্টেজ পাওয়া যাবে এপ্লিকেশনের টাইমে, যেহেতু অলরেডি এক বছর আমরা ঐ লাইনেই ঘাটাঘাটি করব। এখন সদ্য থ্রি-টু পাশ করে আসা একটা স্টুডেন্টের জন্য এই ডিসিশনটা নেওয়া খুবই টাফ, যে আদৌ কোন টপিকটায় আমি থেকে যেতে চাই, বা আদৌ এইটা আমার কতটুকু ভাল লাগতেসে। তাই যাদের আর্লি একটা এক্সপেরিয়েন্স আছে বিভিন্ন টপিকের পেপার নিয়ে ঘাটাঘাটি করে নিজের একটা রাফ ইন্টারেস্ট খুঁজে পাওয়ার- তারা বেশ লাকি। তাই তাদের জন্য আমার মনে হয়, থিসিস টপিক, ডোমেইন, এক্স্যাক্ট স্কোপটা কেমন হবে সেটাই সবথেকে বেশি ম্যাটার করা উচিত। তাই তোমার যদি মোটামুটি একটা আইডিয়া থাকে যে তোমার কী ধরনের জিনিস ভালো লাগে, বা অন্তত তুমি পয়েন্ট আউট করতে পারো একটা ডোমেইনকে যেটায় তুমি নেক্সট ৫ বছর ইনভেস্ট করতে রাজি তাহলে গো ফর দা টপিক/ডোমেইন প্রেফারেন্স।
২/ লেটস জাস্ট বি প্র্যাক্টিকাল, মেজরিটি মানুষেরই আসলে ভাল ধারণা থাকে না অতসব ডোমেইন বা ফিল্ড নিয়ে এবং দ্যাটস কমপ্লিটলি ফাইন। সেক্ষেত্রে যেটা করতে হবে, চুপচাপ বসে না থেকে ঘাটাঘাটি শুরু করতে হবে কোন ডোমেইন বা ফিল্ড কেমন। কয়েকটা জিনিসের প্র্যাক্টিস শুরু করে দেওয়া উচিত এই সময় থেকেই। বুয়েটের স্যারদের প্রোফাইল ঘাটো (ওয়েবসাইট, গুগল স্কলার), অফার করা টপিকের পেপারগুলো কুইকলি গো থ্রু করো। সিনিয়রদের গুতাও, লিংকডইন, টুইটারে একাডেমিক আলাপগুলায় চোখ রাখো। মোটাদাগে কোনো ডোমেইনকে তো আসলে ভাল-খারাপ তকমা দিয়ে দেওয়া যায় না, কিন্তু কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হয়। যেমন ধরো কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং অনেকেরই ভালো লাগে, কিংবা এলগোরিদমিক থিংকিং অনেকেরই স্ট্রং জোন। বাট এই লাইনের রিসার্চ ফান্ডিং বা স্কোপ যে খুব একটা হটকেক- এমনটা মনে হয় না। সময়ের সাথে সাথে রিসার্চ লেভেলে ইম্প্রুভ করার মত জিনিস স্যাচুরেটেড হয়ে আসতেসে থিওরিটিকাল লাইনে। আবার এটাও ঠিক যে, এনাফ প্যাশনেট হলে সেই লাইন পারশু করা অবশ্যই উচিত, উই নেভার নো কার জন্য কোনটা ক্লিক করে। কিন্তু জবের বিষয়টাও মাথায় রাখা দরকার, থিওরিটিকাল লাইনে হয়তো একাডেমিক জব সীমিত, আবার ইন্ডাস্ট্রিতে যেতে চাইলে পিএচডি করাটা হয়তো ওভারকিল হয়ে যাবে। ঠিক স্পেক্ট্রামের বিপরীতটা দেখা যাবে মেশিন লার্নিং এপ্লিকেশন ফিল্ডগুলোয়। লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল চলে আসার পর এই ফিল্ডের চেহারাই বদলায় গেছে, সবাই ধুমধাম মেশিন লার্নিং ইউজ করতেসে। সুবিধা হচ্ছে শেখার রিসোর্স হয়তো অনেক, জবও অনেক। কিন্তু পাল্লা দিয়ে কম্পিটিশনও প্রচুর। স্ট্যান্ড আউট করতে বা একটা ভাল মিনিংফুল রেজাল্ট আনতে অনেক বেশি এফোর্ট দিতে হবে। কম্পারেটিভলি মেশিন লার্নিং সিস্টেমস বা এমএলসিস বা এমএল থিওরি এসবের কাজকর্ম আবার কিছুটা কঠিন, একই লজিকে কম্পিটিশনও কিছুটা কম। হেলথকেয়ার বা বায়োমেডিকাল সংক্রান্ত রিসার্চ গুলো সবচেয়ে বেশি ফুলফিলিং লাগে, কিন্তু ফান্ডিং ম্যানেজ করা কিছুটা কঠিন হয়ে গেছে রিসেন্ট টাইমে ট্রাম্প আসার পর। আবার সিকিউরিটি বা অপারেটিং সিস্টেমস টাইপের কাজের ফান্ডিং বিগত সময়গুলাতে তুলনামূলকভাবে ভালোই বলা যায়। আমার পার্সোনালি মনে হয় এইচসিআই টাইপ ডোমেইনগুলাই আসলে ফিউচার, কিন্তু এইচসিআইয়ের কাজ অনেকেরই বোরিং বা লেম লাগতে পারে। অর্থাৎ জবের স্কোপ, ফান্ডিং সিনারিও, মানুষজনের ইন্টারেস্ট, কম্পিটিশন ইত্যাদি অনেকগুলা ফ্যাক্টর আসলে এখানে কাজ করে। একটা কমন প্রশ্ন সবারই থাকে, অমুক টপিকটা এখন কেমন ট্রেন্ডি, তমুক টপিকের এখন ফান্ডিং কেমন। রিসার্চ এবং তার পেছনের ফান্ডিং খুবই পলিটিকাল একটা জিনিস, এর আসলে সোজাসাপ্টা কোনো উত্তর নাই। সব টপিকই চমৎকার, ইফ ইউ আর উইলিং টু গো মাইলস ফর ইট। সবকিছু ছাপিয়ে তাই একটা জিনিস সবারই মাথায় রাখা দরকার, ইফ ইউ আর প্যাশনেট এন্ড হার্ডওয়ার্কিং এনাফ, সেক্ষেত্রে কোনোটাই কোনো ইস্যু হওয়ার কথা না টেকনিকালি। তাই সাজেশন থাকবে, নিজের আগ্রহ আর ইচ্ছাশক্তিটাকে প্রাধান্য দেওয়ার, এরপরে বাকি ফ্যাক্টরগুলো মাথায় আনার। শুধু শুধু রাজ্যের ফ্যাক্টর নিয়ে চিন্তা করে পছন্দটাকে বলি দেওয়ার কোনো মানে হয়না, লং রানে এটা বাজে ইফেক্ট ফেলতে পারে। প্রথম পয়েন্টে যেটা বলতেসিলাম, এক্সপেরিয়েন্স অবশ্যই সুপিরিওর এসেট, কিন্তু আগ্রহ থাকাটাও জরুরি। অনেকে আগ্রহের জোরেই রিসার্চ ইন্টারেস্ট বদলায় ফেলে ফিউচারে, এরকম উদাহরণ আছে ভুরি ভুরি।
৩/ থিসিস টপিক বা ডোমেইনের বিষয়টার পরে আমার মতে যেটাকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত তা হচ্ছে থিসিস সুপারভাইজর এবং কোলাবরেটর। খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ট্রিকি একটা বিষয়। সুপারভাইজরদের রিভিউ নিয়ে দেখতে পারো, আমাদের বুয়েটের কমবেশি সবাই বেশ হেল্পফুল এবং রিসোর্সফুল। সুপারভাইজরের থেকে একটা লেটার অফ রেকমেন্ডেশন নিতেই হয়, তাই এক্ষেত্রে স্যার ম্যাডামদের রেপুটেশন একটা কনসিডারিং ফ্যাক্টর। তবে অফ দা রেকর্ড ট্রুথ টু বি টোল্ড, জাস্ট দুয়েকজন বাদে আমাদের বুয়েটের কোনো স্যারেরই এমন আহামরি রেপুটেশন নাই যে তার একটা লেটারেই অনেক কিছু আসবে যাবে। তাই আমি বলব দ্বিতীয় পয়েন্টে ফোকাস করতে- কোন কোন স্যারের ভাল কোলাবরেশন আছে। কোলাবরেটর থাকা না থাকা আপাতদৃষ্টিতে একটা ইউজলেস পয়েন্ট মনে হইতেই পারে, বাট অনেকে যেটা মিস করে যায় তা হল, কোলাবরেটর থেকে আরেকটা রেকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারলে মাথা থেকে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কমে যাবে। অন টপ অফ দ্যাট, কোলাবরেটর যদি রেপুটেড হন তার ফিল্ডে, তাহলে তো হিউজ প্লাস কারণ ওয়েস্টার্ন কান্ট্রিগুলোয় দেখা যায় ওয়েস্টার্ন ভার্সিটিতে থাকা ফ্যাকাল্টিদের বেশ ভাল দাম দেওয়া হয় কম্পেয়ারড টু সাউথ এশিয়ান মানুষজন। আই নো দিজ সাউন্ডস রেসিস্ট, বাট কিছু করার নাই দুনিয়াটা এমনই। আমি কারো নাম নিব না, বাট তোমরা হয়তো খেয়াল করে থাকবা, আমাদের বেশ কিছু স্যার ম্যাডামের শক্ত/ঘন ঘন কোলাবরেশন আছে বাকিদের তুলনায়। সাজেশন থাকবে সুযোগ থাকলে তাদের আন্ডারে যাওয়ার। ফাইনালি, যেটা বাকি থাকে তা হল সুপারভাইজরের সুপারভাইজিং স্টাইল কেমন বা তারা নিজেরা কতটুকু হেল্প করেন। এগেইন, আমি কারো নাম নিব না, বাট রিভিউ নিয়ে হয়তো দেখতে পারো আমাদের কিছু কিছু স্যার ম্যাডাম বাকিদের তুলনায় অনেক বেশি ইনভলভড বা ডেডিকেটেড বা সিরিয়াস থাকেন থিসিস নিয়ে। সাজেশন থাকবে তাদের আন্ডারে যাওয়ার। সবকিছু শেখারই একটা টাইম আছে, ভালো মানুষের থেকে শেখার কোনো বিকল্প নাই আসলে। সময় গেলে সাধন অনেক সময় হয়, অনেক সময়ই আবার হয়না।
৪/ ফাইনালি, যেটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে দেখা যায় সেটা হচ্ছে কাদের সাথে থিসিস করব বা থিসিস মেট কারা হবে। এই পয়েন্টটাকে অনেকেই প্রেফারেন্স লিস্টে উপরের দিকে রাখে, এবং সেইটা দোষের কিছুনা। উইথ রাইট পার্সন বিসাইড, কঠিন কাজও সহজ হয়ে যায়। অতএব, এইটা আমি তোমাদের উপরই ছেড়ে দিলাম। জাস্ট বলব, চার নাম্বার পয়েন্টে আসার আগে আগের পয়েন্টগুলাও কনসিডার করে এরপর ডিসিশন নিতে।
৫/ এবার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আমার থিসিস টপিক মনমত পাইনাই, সুপারভাইজর মনমত পাইনাই, বা থিসিসমেটও মনমত হয়নাই। ইজ ইট ওভার ফর মি? উত্তর হচ্ছে অবশ্যই না, ইফ ইউ ক্যান ওয়ার্ক হার্ড টু রিকভার। দুনিয়ায় অনেক মানুষই ব্যাচেলর থিসিসে সবকিছু মনমত করে ফেলতে পারেনা, ভাগ্যও সহায় থাকেনা। সেক্ষেত্রে সাজেশন থাকবে, দ্রুতই অল্টারনেট চিন্তা ভাবনা করা। যেমন পছন্দ হয়নাই এরকম টপিক পেয়ে গেছি, তাহলে দুইটা কাজ করা যায়। যেটা পাইসি সেটাতেই কিছুদিন সর্বোচ্চ এফোর্ট দিয়ে দেখা যে জিনিসটা ক্লিক করতেসে কিনা। তা না হলে ফ্রি টাইমে পছন্দের টপিকে সাইড প্রজেক্ট/রিসার্চ শুরু করা। পছন্দের স্যারকে পাইনাই? ওনাকে আলাদাভাবে নক দিয়ে বা সোশাল মিডিয়ায় পছন্দের কোলাবরেটর বা এলামনাই খুঁজে বের করে সাইড রিসার্চ শুরু করে দেওয়া। পছন্দের ফ্রেন্ডের সাথে আলাদা রিসার্চে এনগেজড হয়ে যাওয়া, ইত্যাদি। মোটকথা, সবকিছু ওয়ার্ক আউট না করতেই পারে মনমত, বাট তার জন্য মন খারাপ করে পিছিয়ে বসে থাকাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবেনা। কিছু না কিছু একটা করে সেটাকে ট্যাকল দেওয়ার প্রিপারেশন নিতে হবে। চমৎকার কিছু ইন্টারন্যাশনাল রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ এক্সিস্ট করে, সেগুলো এটেম্পট করে দেখতে পারো। Fatima Fellowship তার মধ্যে অন্যতম। এরকম আনপেইড বা ভলান্টারি রিসার্চ ওয়ার্কের সুযোগ এমনিতেও এভেইল করা পসিবল বিদেশি প্রফেসরদের মেইলিং করে করে। পরিচিত এলামনাই বা স্যারদের থ্রুতে কানেক্ট করতে যাওয়াটাই হয়তো ইজি হবে, বাট একদম অপরিচিত কাউকে ম্যানেজ করে ফেলাটাও অসম্ভব কিছুনা। Arizona State University, National University of Singapore, Aalto University, Mohammad Bin Zayed University of Artificial Intelligence এর মত কিছু নামকরা ভার্সিটি নিয়মিত সামারে পেইড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ইন্টার্নশিপ অফার করে, এগুলোও ট্রাই করা যায়। সোশাল মিডিয়াটাকে কাজের কাজে লাগানো শিখতে হবে। ফেসবুক একটা বাজে বাবল, টুইটার বা লিংকডইন অনেকটাই বেটার। ফেসবুক থেকেও সুবিধা আদায় করা যাবে, যদি তুমি বুয়েট সংক্রান্ত এলামনাই গ্রুপগুলায় এক্টিভ থাকো (যেমন সিএসই বুয়েট গ্রুপে প্রচুর রেলেভ্যান্ট অপরচুনিটি পোস্ট আসে)।
৬/ আমার তো হায়ার স্টাডিজ নিয়ে অত আগ্রহ বা প্ল্যান নাই, আমার কি থিসিস নিয়ে এত সিরিয়াস হওয়ার দরকার আছে? উত্তর একইসাথে ইয়েস এবং নো। থিসিস যেহেতু ডিগ্রি রিকোয়ারমেন্ট, এবং ব্যাচেলর্স লেভেলের লার্নিং এর একটা বড় পিলার, তাই টেকনিকালি সবারই থিসিস নিয়ে একটা সার্টেইন লেভেলে সিরিয়াস থাকা উচিত। কিন্তু যাদের ইন্ডাস্ট্রিতে আগ্রহ বেশি, তাদের জন্য রিসার্চ আসলে কতটুকু ইম্প্যাক্টফুল ইনভেস্টমেন্ট এইটা একটা ডিবেটেবল বিষয়। আমার পার্সোনাল অপিনিওন, ইমপ্লিমেন্টেশন ওরিয়েন্টেড কাজ করার ট্রাই করা বা মেশিন লার্নিং বা সিস্টেমস টাইপ কাজ করা, যাতে পেপারের সাথে সাথে (বা পেপারের বদলে) একটা সুন্দর শোকেসেবল লার্জ স্কেল প্রজেক্ট দাঁড়া করানো যায়। এইটা হয়তো ইন্ডাস্ট্রিতে বেশি কাজে দিলেও দিতে পারে।
বেস্ট অফ লাক সবাইকে!